সোমবার - ৯ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ - ২৬শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - ১৩ই জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি

টেলিকমিউনিকেশন সেক্টর এখন অনেক বেশি অ্যাডভান্সড- চুয়েট ভিসি

চুয়েটে বর্ণাঢ্য আয়োজনে দুইদিনব্যাপী ‘ইটিই ইনফিক্সন-২০২৩’ উৎসব শুরু
টেলিকমিউনিকেশন সেক্টর এখন অনেক বেশি অ্যাডভান্সড- চুয়েট ভিসি

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের উদ্যোগে “ইটিই ইনফিক্সন ২০২৩” (ETE Infixon-2023) শিরোনামে দুইদিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালা শুরু হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে ২৩শে নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) ২০২৩ খ্রি. সকাল ১০:৩০ ঘটিকায় উৎসবের প্রথমদিনে ইটিই বিভাগের সামনে থেকে এক আনন্দ র‌্যালি বের করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। র‌্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইএমই ভবন থেকে পুরকৌশল ভবন, প্রশাসনিক ভবন ও গোল চত্বর হয়ে কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। এতে বিভিন্ন অতিথিবৃন্দসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ অংশগ্রহণ করেন। এরপর সকাল ১০:৪০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম, সাবেক ইটিই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান এবং পরিকল্পনা ও উন্নয়নের অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন, সাবেক ইটিই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও ইইই বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইটিই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. আজাদ হোসেন। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক ও ইটিই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল ইসলাম। ‘১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী সুপর্ণা সেন, আতকিয়া আনিকা নামী ও ফাহাদ সিদ্দিকী’র যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ইটিই অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষে ইটিই বিভাগের প্রভাষক জনাব মো. ইব্রাহীম খলিল। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে চুয়েটের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, পরিচালক, বিভাগীয় প্রধান, সেন্টার চেয়ারম্যান ও অফিস প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, “তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে আমরা এখন ৪র্থ শিল্পবিপ্লবের পথে হাঁটছি। টেলিকমিউনিকেশন সেক্টর এখন অনেক বেশি অ্যাডভান্সড। বৈশ্বিক সেই চ্যালেঞ্জের সাথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হলে ইটিই গ্র্যাজুয়েটদের অবদান রাখতে হবে। মাত্র এক দশকের পথচলায় চুয়েটের ইটিই বিভাগ দারুণ সফলতা দেখিয়েছে। ইটিই বিভাগের অ্যালামনাইরা বিভাগের উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন। বিষয়টা আমাদের জন্য আশাব্যাঞ্জক। আশা করি  বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান অগ্রগতিতে এভাবেই অ্যালামনাইরা অবদান রাখবেন।”

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn