সোমবার - ৯ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ - ২৬শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - ১৩ই জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি

কটিয়াদীর রইছ মাহমুদ উচ্চ বিদ্যালয়ে নতুন শিক্ষাক্রমের অভিভাবক সমাবেশ

কটিয়াদীর রইছ মাহমুদ উচ্চ বিদ্যালয়ে নতুন শিক্ষাক্রমের অভিভাবক সমাবেশ

 

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার পৌর এলাকার রইছ মাহমুদ উচ্চ বিদ্যালয়ে নতুন শিক্ষাক্রম বিস্তরণ বিষয়ে ৬ষ্ট ও ৭ম শ্রেনীর অভিভাবকদের সমন্বয়ে এক অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্টিত হয়েছে।
রোববার(১২ নভেম্বর) সকাল ১১ টায় বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আলহাজ্জ মাহমুদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও প্রধান শিক্ষক এম ইউসুফ মিয়ার সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে কটিয়াদী উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার মুহাইমিনুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। অন্যান্য অতিথি হিসেবে কটিয়াদী পৌর কাউন্সিলর জাহাঙ্গী হোসেন কাকন, প্রাক্তন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোঃ হাবিবুর রহমান, পৌর এলাকার কাজী মীর হোসেন উপস্থিত ছিলেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, খন্ড কালীন শিক্ষক সায়েম খান, রৌশনা বেগম, শাহরিন সুলতানা, সহকারী শিক্ষক ( আইসিটি) আরিফুল ইসলাম,আফসানা জামিল, মনোয়ারা বেগম, মস্তুফা কামাল, সিনিয়র শিক্ষক জালাল উদ্দিন, মাহবুবুর রহমান ও মোঃ ফখর উদ্দিন ভূঞা।
নতুন শিক্ষাক্রম বিস্তরন বিষয়ক অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, রইছ মাহমুদ উচ্চ বিদ্যায়লয়ের সহকারী শিক্ষক জসিম উদ্দিন, সিনিয়র শিক্ষক হাবিবুর রহমান সহকারী প্রধান শিক্ষক শফিকুল আলম , অভিভাবক প্রতিনিধি নরুল ইসলাম সংগ্রাম, নূর মোহাম্মদ, আব্দুল মালেক প্রমুখ।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এম ইউসুফ মিয়া স্বাগতিক বক্তব্যে বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বর্তমান সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এ শিক্ষাক্রম নিয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য আগত অভিভাবকদের তিনি পরামর্শ প্রদান করেন। এর অংশ হিসেবে তিনি সরকার প্রদত্ত লিফলেটের বিস্তারিত বিবরন পা়ঠ করে শোনান।
বিশেষ অতিথি মুহাইমিনুল ইসলাম বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমের অনেক ইতিবাচক দিক রয়েছে। তা যদি আমরা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে পারি তবে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হওয়ার পাশাপাশি একজন আদর্শ নাগরিক হয়ে উঠতে পারবে।
বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আলহাজ্জ মাহমুদ ইসলাম তারঁ সমাপনী ভাষণে বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বিস্তরন বিষয়ে আমার প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা খুবই আন্তরিক। এ শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে অভিভাবকদের উদ্দ্যেশ্যে তিনি আরো বলেন, আপনার সন্তানদের নিয়মিত খেয়াল রাখার পাশাপাশি শিক্ষকদের সাথে যোগাযোগ অব্যাহত রাখতে পারলে নতুন কারিকুলাম ভবিষ্যতে একটি সফল কারিকুলামে পরিণত হবে। এ শিক্ষাক্রম বিস্তরনে আমার পক্ষ থেকে যা যা করার দরকার তার সবগুলোই করে যাবো।
পরে বিদ্যালয়ের হাফিজুল হকের পরিচালনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে সমাবেশের পরিসমাপ্তি হয়।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn