মঙ্গলবার - ২০শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ - ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - ২২শে জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি

সর্বভারতীয় ক্রিয়েটিভ কালচার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাৎসরিক আর্ট প্রদর্শনী ও শিক্ষক- ছাত্র ছাত্রীদের পুরস্কার প্রদান ২০২৫

সর্বভারতীয় ক্রিয়েটিভ কালচার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাৎসরিক আর্ট প্রদর্শনী ও শিক্ষক- ছাত্র ছাত্রীদের পুরস্কার প্রদান ২০২৫

 

আজ ৫ই মে সোমবার , ঠিক বিকেল পাঁচটায়, আই সি সি আর এর নন্দলাল বোস গ্যালারীতে, সর্বভারতীয় ক্রিয়েটিভ কালচার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এবং ডিরেক্টর অমিত দাস ও কো- অর্ডিনেটর এবং শিক্ষিকা মৌসুমী চ্যাটার্জীর পরিচালনায়, বাৎসরিক আর্ট প্রদর্শনী শুভ সূচনা ও শিক্ষক শিক্ষিকা- ছাত্র ছাত্রীদের হাতে পুরস্কার ও সম্মাননা প্রদান ২০২৫ অনুষ্ঠিত হলো, আজ তার প্রথম দিন।

এই অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয় একত্রিত ভাবে, বিশিষ্ট অতিথিদের উপস্থিতিতে প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে,

বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী সুব্রত দাস, স্বপন কুমার সাহা, সুভাষ চন্দ্র দাস, সুব্রত মন্ডল, এবং উত্তম অধিকারী সহ অন্যান্যরা।

শুভ সূচনার পর প্রত্যেক অতিথিদের উত্তরীয় ব্যাচ পরিয়ে সকলকে স্মারক দিয়ে সম্মানিত করেন। এবং প্রত্যেক অতিথিদের সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে একটা কথাই উঠে আসে এই ধরনের আর্ট প্রদর্শনী কোথাও হতে দেখিনি, দশজন,বারোজন, কুড়িজন নিয়ে পর্যন্ত প্রদর্শনী করতে‌ দেখেছি, কিন্তু এই রকম একটি সুন্দর গ্যালারীতে চারশো থেকে পাঁচশো ছাত্র ছাত্রীদের সুযোগ করে দেওয়া এবং তাদের ছবি প্রদর্শিত সবার সামনে তুলে ধরা শুধু তাই নয়, সেই সকল ছাত্র ছাত্রীদের সন্মান তুলে দিয়ে উৎসাহিত করা এমনকি সেই সকল ছাত্র ছাত্রীদের শিক্ষক ও শিক্ষিকাদেরও হাতে সন্মান তুলে দেওয়া, আমরা সত্যি অভিভুত, না উপস্থিত থাকতে পারলে আমরা জানতেই পারতাম না, এই ধরনের কর্মকাণ্ড সর্বভারতীয় ক্রিয়েটিভ কালচার ফাউন্ডেশনের। আরো যেন বিভিন্ন ভাবে নতুন ছোট ছোট শিল্পীদের সুযোগ দিতে পারে এই কামনাই করবো, আর আমাদের ও মিডিয়াদেরও যে ভাবে সন্মান দিলেন এর জন্য অমিত দাস ও মৌমিতা চক্রবর্তী কে ধন্যবাদ জানাবো।

সর্বভারতীয় ক্রিয়েটিভ কালচার ফাউন্ডেশনের ডিরেক্টর অমিত দাস ও কো- অর্ডিনেটর এবং শিক্ষিকা মৌমিতা চক্রবর্তী একটা কথাই বার বার তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন, আমাদের উদ্যোগ সবার জন্য, সবাই নিয়ে চলা এবং সবার সহযোগিতায় এই রকমের একটা অনুষ্ঠান করতে পারা । সবার সহযোগিতা ছাড়া এত ছাত্র ছাত্রী ও অভিভাবকদের সমাগম কখনই করতে পারতাম না, এর জন্য সকলের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ,

আমাদের সংস্থা বিভিন্ন ভাবে ছেলে মেয়েদের ও ছাত্র ছাত্রীদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন, শুধু আর্ট প্রদর্শনী নয়, আমরা যত সামান্য টাকায় বিভিন্ন কোর্স করিয়ে থাকি, এবং সেই সকল কোর্স এর মাধ্যমে ও কোর্স শেষ করার পর কাজের সুযোগও সেই বিষয়ের উপর দিয়ে থাকি, আমরা গর্ভ অফ ইন্ডিয়া স্বীকৃত, শুধু তাই নয় আমাদের সংস্থা নিতি আওগ, এম এস এম ই, এম এস জে ই, এম এইচ আর ডি এবং সি আর এক্ট দ্বারা স্বীকৃত ও আই এস ও, আই এ এফ সহ অন্যান্য সার্টিফিকেট প্রাপ্ত।

আমাদের পশ্চিমবঙ্গে তিনশরো বেশি ব্রাঞ্চ, বহু ছাত্র ছাত্রী উপকৃত, এমনকি যেসকল পরিবারের আর্থিক অবস্থা ভালো নয়, ছেলে মেয়েদের অর্থের অভাবে কোনো কিছু শেখাতে পারছে না , আমরা তাহাদের পাশেও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি, যাহাতে সেই বাড়ির ছেলে মেয়েরা কিছু শিখে ও করে খেতে পারেন। আমরা সবাই একটা পরিবারে সীমাবদ্ধ হয়ে থাকতে চাই।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn