বৃহস্পতিবার - ১৪ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ - ২৯শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - ১২ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

শাহ মোহছেন আউলিয়া ও শাহ আমানত খান চট্টগ্রামে শান্তির ধর্ম ইসলাম প্রচার-প্রসারে ভূমিকা রেখেছেন

বাংলাদেশ মুসলমান ইতিহাস সমিতির আয়োজনে ১৮ জুন রবিবার বিকেলে নগরীর স্কাইবেল টেকনো ট্রেড অডিটরিয়ামে মছিহে মিল্লাত হযরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রহ.) ও শাহিন শাহ আদালত শহরকুতুব হযরত শাহ আমানত খান (রহ.)’র বার্ষিক পবিত্র ওরশ শরীফ উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ মুসলমান ইতিহাস সমিতির মহাসচিব শিক্ষাবিদ মাস্টার আবুল হোসাইনের সভাপতিত্বে এ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সদস্য ও বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ আলহাজ আবু আহমেদ চৌধুরী জুনু। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মুসলমান ইতিহাস সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ইতিহাসবেত্তা সোহেল মো. ফখরুদ-দীন। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন প্রবীণ শিক্ষাবিদ আহসান ফারুক, বিশিষ্ট আইনবিদ এ ডি এম আরুছুর রহমান (আরুছ), মো. বেলাল হোসাইন মিন্টু, বিশিষ্ট লেখক-গবেষক হানিফ মান্নান কাদেরী, ফোরক আহমদ, সৈয়দ মো. সালাউদ্দিন খোকন, মো. ওমর ফারুক, দেলোয়ার হোসেন মানিক, আবদুর রহমান জোনাইদ, নাজমুল হক শামীম, মো. সাকিব, সোহেল তাজ, মো. রেজাউল করিম কাদেরী, অধ্যক্ষ শিহাব উদ্দিন চৌধুরী প্রমুখ। সভায় বক্তারা বলেছেন, প্রাচীন চট্টগ্রামের মুসলমান আগমনের প্রবাদপ্রতীম মহাপুরুষ হযরত শাহ মোহছেন আউলিয়া (রহ.) এ অঞ্চলে ইসলামের প্রচার-প্রসার ঘটিয়ে মানুষকে শান্তির ধর্ম ইসলামের পতাকাতলে আবদ্ধ করেছেন। শহরকুতুব শাহিন শাহ আদালত হযরত শাহ আমানত খান (রহ.) চট্টগ্রাম নগরীকে মুসলমান ধর্মে প্রাণিত করে শান্তি ও আখেরাতের মুক্তির ঠিকানা নির্ণয় করেছেন। তিনি চট্টগ্রাম শহরের কুতুব ও শাহিন শাহ আদালত নামে খ্যাত। চট্টগ্রামের এই দুই মহান বুজুর্গ পবিত্র কোরআন ও হাদিস শরীফ মতে রাসুল (স.)’র জীবনাদর্শ প্রচার-প্রসারে ভূমিকা রেখে ইসলাম প্রচার করেছেন।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn