মঙ্গলবার - ২০শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ - ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - ২২শে জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি

মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আগামীকাল দীঘার জগন্নাথ মন্দিরের শুভ সূচনা আগে, আজ চলছে মহাযজ্ঞ

মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আগামীকাল দীঘার জগন্নাথ মন্দিরের শুভ সূচনা আগে, আজ চলছে মহাযজ্ঞ

 

আজ ২৯ শে এপ্রিল মঙ্গলবার, আগামীকাল দীঘার জগন্নাথ মন্দিরের শুভ উদ্বোধন ও দ্বারদঘাটন, তাই আজ মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে চলছে মহাযজ্ঞ পুরোহিতদের উপস্থিতিতে। জগন্নাথ মন্দিরের সামনে,

আজকের মহাযজ্ঞে উপস্থিত ছিলেন, পশ্চিমবঙ্গের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন মেয়র শোভন চ্যাটার্জি, উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী ও অরূপ বিশ্বাস, উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জি, উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা সোহম চ্যাটার্জী, বিধায়ক মদন মিত্র সহ অন্যান্য নেতা ও নেতৃবৃন্দ।

আগামীকাল অক্ষয় তৃতীয়ার শুভ লগ্নে, মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে, দীঘার বহু প্রতীক্ষিত জগন্নাথ মন্দিরের শুভ সূচনা হতে চলেছে, উড়ে যাবে পর্যটক ও দর্শকদের জন্য জগন্নাথ দেবের দরজার ডোড়। পর্যটকেরা ভিড় জমিয়েছে মন্দিরের চতুর্দিকে, দীঘার সমুদ্র সৈকত সেজে উঠেছে রঙিন আলোয় আর তার মাঝেই পর্যটকেরা আনন্দে বিহল, যাতে বেজে উঠেছে জগন্নাথ দেবের গান, এবং সারা মন্দির চত্বরজুড়ে করা পুলিশি নিরাপত্তা। পর্যটকেরা সমুদ্রের ধারে সুন্দর আলোয় সমুদ্র উপভোগ করছেন।

মহাযজ্ঞে ঠিক বিকেলে উপস্থিত হন মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবং তার উপস্থিতিকে কেন্দ্র করে দীঘা জুড়ে আটোসাটো নিরাপত্তা ঘেরা, পুরোহিত মশাইদের মন্ত্র উচ্চারণের মধ্য দিয়ে জগন্নাথ কি আহ্বান জানালেন, ছয় দিন ধরে চলেছে হোম যজ্ঞ, জগন্নাথ কে স্নান করানো থেকে শুরু করে অন্যান্য পাট।

এই জগন্নাথ দেবের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করেই দীঘা চত্বর পর্যটক ও দর্শনার্থীদের একটা আলাদা মাত্রা এনে দিয়েছে।, কেউ কেউ বলতে শুরু করেছেন, জগন্নাথের মন্দির দর্শন করেই ফিরবো, আবার কারো কারো মুখে শোনা যায় এই প্রচন্ড ভিড়ে নিরাপত্তা বলয়ের মধ্য দিয়ে আমরা জগন্নাথ কে দর্শন করতে পারব তো, নিয়ে চলছে উভয়দের মধ্যে কথোপকথন, না দেখে কেউ ফিরবেন না এমনটাই আভাস পাওয়া যায়। অনেক দর্শনার্থী মন্দির উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে বেড়াতে এসেছেন ,সাথে দীঘা বেরানো এবং অন্যদিকে জগন্নাথ কে দর্শন তার সাথে সাথে সমুদ্রে পূর্ণ স্মান। সকল পর্যটক দর্শনার্থীদের মনে আলাদা উল্লাস দেখা গেল আর বললেন জগন্নাথ চাইলে সবকিছু পুণ্য করে ফিরতে পারবো।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn