বাংলাদেশ-ভারত-নেপাল ইতিহাস মঞ্চের ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বক্তারা
বাঙালি জাতির ভাষা সাহিত্য সংস্কৃতি কৃষ্টি কালচার
বিশ্ব ইতিহাসে তুলে ধরার আহ্বান
বাংলাদেশ-ভারত-নেপাল ইতিহাস মঞ্চের ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ৯ জুন, শুক্রবার, সন্ধ্যা ৬টায় স্টেশন রোড়স্থ চট্টগ্রাম নগরীর হোটেল এশিয়ান এসআর লি.-এর সভাগৃহে ‘কবি নজরুল সেমিনার, সাহিত্য ও ইতিহাস আলোচনা ও নৈশভোজ, ভারতীয় প্রতিনিধিদের সংবর্ধনা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গ কলকাতা ও বিভিন্ন রাজ্য থেকে ১৩ জন বিশিষ্ট কবি সাহিত্যিক, ইতিহাসবিদ অংশ নেন। প্রাবন্ধিক লায়ন দুলাল কান্তি বড়–য়ার সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ-ভারত-নেপাল ইতিহাস মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট ইতিহাসবেত্তা সোহেল মো. ফখরুদ-দীনের পরিচালনায় এতে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট পরিবেশবিদ, সাংবাদিক এ কে এম আবু ইউসুফ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতের প্রাক্তন বৈমানিক, নাট্যজন কবি রতন কুমার ঘোষ, কলিকাতা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কমিউনিটি রেডিও বিভাগের আধিকারিক কবি ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শ্রীমতি মিতা ঘোষ। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন লেখক নাজমুল হক শামীম, শিক্ষাবিদ মাস্টার আবুল হোসাইন, লেখক গবেষক হানিফ মান্নান, কবি দেলোয়ার হোসেন মানিক, কবি সজল দাশ, বুদ্ধিজীবী সাহেদ লতিফ, রাজনীতিক বেলাল হোসেন মিন্টু, সাংবাদিক সোহেল তাজ, কবি পিনাকী বোস, কবি তাপস মুখোপাধ্যায়, কবি লিসা দে, কবি দেবলীনা বোস, কবি শুভ্র মুখোপাধ্যায়, কবি সঞ্চিতা মিত্র, নজরুল ইসলাম চৌধুরী, পাভেল রহমান, সৈজত দে, মুজাহিদ আলম, পিনাকী চৌধুরী, হাসান গনি, সাহেদা আকতার, মনজুর, তৌসিফ শাহরিয়ার নয়ন প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বাঙালি জাতির ভাষা সাহিত্য সংস্কৃতি কৃষ্টি কালচার বিশ্ব ইতিহাসে তুলে ধরার আহ্বান জানিয়ে আরো বলেছেন, বাংলাদেশ ভারতের বন্ধুত্বের সম্পর্ক আরো সমৃদ্ধি করা এখন জরুরি। বাংলা সাহিত্যের কালজয়ী কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কবি নজরুল ইসলামের সাহিত্য চর্চায় নবপ্রজন্মকে উৎসাহ দিয়ে দেশপ্রেমিক হিসেবে গড়ে তুলতে কবি সাহিত্যিকদের ভূমিকা রাখার আহবান জানান।