
নোয়াখালীর ধর্মপুর ইউঃ গার্লস স্কুলে বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা
নোয়াখালী সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়ন গার্লস স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারী ২৫ইং) মনের উন্নতি লেখাপড়ায়,দেহের উন্নতি খেলাধুলায়,এই স্লোগানকে সামনে রেখে আজ সকালে ধর্মপুর ইউনিয়ন গার্লস স্কুলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও প্রধান শিক্ষক আবু জাফর মোহাম্মদ মাসুম এর সঞ্চালনায় এই বার্ষিক ক্রীড়া,সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান নিজ বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ধর্মপুর গার্লস স্কুলের সভাপতি মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,সেন্টাল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এডভোকেট মোঃ ইমাম হোসেন স্বপন,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,মদিনাতুল উলুম ইসলামিয়া মাদরাসার সভাপতি সেলিম সওদাগর,এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন,বিশিষ্ট সমাজ সেবক মোঃ ইয়াছিন,৭নং ধর্মপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফেজ মোঃমহি উদ্দিন,ধর্মপুর ইউনিয়ন গার্লস স্কুলের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আমীর হোসাইন আমীর,ধর্মপুর ইউনিয়ন গার্লস স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম রুবেল, সহকারী শিক্ষক ছালাউদ্দিন,সহকারী শিক্ষক সামিয়া আক্তার,সহকারী শিক্ষক ইশরাত রহমান তিথি,সহকারী শিক্ষক জেসমিন সহ আরও অনেকে।
সকাল ৯ টা থেকে ক্রিড়া প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে দুপুর ১ টা পর্যন্ত চলমান থাকলেও পরে বিরতির মধ্য দিয়ে সকালবেলার অধিবেশন শেষ হয়। পরে দুপুর ২টার সময় বিকেলের অধিবেশনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শেষ হয় ক্রিড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠান শেষে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথি,১ম,২য়,৩য় স্থান অধিকারী বিজয়ী ছাত্র ছাত্রীদের হাতে পুরষ্কার তুলে দেন।তার আগে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন,৭নং ধর্মপুর ইউনিয়নে একটাই বালিকা গার্লস স্কুল রয়েছে।এছাড়া পাশাপাশি অন্যন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকলেও ঐ সকল প্রতিষ্ঠানের তুলনায় ধর্মপুর গার্লস স্কুলে দক্ষ শিক্ষক ধারায় পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা যদি সকলে সহযোগিতা করি তাহলে পড়াশোনার মান আরও উন্নত হবে বলে আমার বিশ্বাস।
এছাড়া এডভোকেট আমীর হোসাইন আমীর বলেন,ধর্মপুর গার্লস স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের উপস্থিতি গত কয়েক বছরের চেয়ে আরও অনেক বাড়ছে। পাশাপাশি শিক্ষার মানও বাড়ছে। এছাড়া শিক্ষার পাশাপাশি ক্রিড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চালিয়ে যাচ্ছে প্রতি সাপ্তাহের বৃহস্পতিবার। এতে শিক্ষার্থীরা খুবই আনন্দীত হয়ে বিদ্যালয় মুখি হয়েছে ব্যাপক হারে এতে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আর শিক্ষার হার বাড়বে তবে এলাকাবাসীর সহযোগিতা আমাদের খুবই প্রয়োজন। তাই সবাইকে বিদ্যালয়ের পড়াশোনার মান আরও ভালো করার জন্য সকলের সার্বিক সহযোগিতায় এগিয়ে আসতে হবে।