
চট্টগ্রাম-১০ আসনে এমপি পদে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে চট্টগ্রামে হেভিওয়েট প্রার্থীর নাম আলোচনায় আসছে বারবার। তবে প্রতিবারই অন্য কেউ পাচ্ছেন মনোনয়ন। অথচ ভোটের মাঠে তাঁদের আলাদা কর্মী বাহিনী আছে। আছে ভোট ব্যাংকও। প্রশ্ন নেই তাঁদের যোগ্যতা নিয়েও। তার পরও রাজনৈতিক সমীকরণে বারবার ব্যর্থ হচ্ছেন তাঁরা। আলোচনায় থাকলেও শেষ পর্যন্ত মিলছে না মনোনয়ন।
নৌকার টিকিট পেতে এর মধ্যে শুরু হয়ে গেছে দৌড়ঝাঁপ। প্রার্থীরা যে যার মতো করে চেষ্টা করছেন কেন্দ্রের নজর কাড়তে। হেভিওয়েট অনেক প্রার্থী ঢাকায় গিয়ে করছেন তদবির। কেন্দ্রের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে তাঁরা বাড়িয়েছেন গণসংযোগ। তাঁদের এসব তৎপরতাকে প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিত হিসেবে মনে করছেন ভোটাররা।
বাণিজ্যিক রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ আসনের একটি চট্টগ্রাম-১০। ডবলমুরিং-পাহাড়তলী-হালিশহর নিয়ে গঠিত এ আসনে উপনির্বাচন হবে ৩০ জুলাই।ডা. আফছারুল আমীনের মৃত্যুবরণে এ আসনে উপনির্বাচন হচ্ছে। তিনি ছিলেন সাবেক মন্ত্রী। নগর আওয়ামী লীগেরও সহসভাপতি ছিলেন। টানা তিনবার এমপি হয়েছেন তিনি। তাই এই আসনে মনোনয়ন পেলে বিজয় সহজ হবে বলে মনে করছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা।
এ উপনির্বাচনে আরও আলোচনায় আছেন নগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এ কে এম বেলায়েত হোসেন, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর (অব.) ইমদাদুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা সৈয়দ মাহমুদুল হক, নগর যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক মহিউদ্দিন বাচ্চু, নগর যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকা, ফরিদ মাহমুদ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য এরশাদুল আমিন, প্রয়াত এমপি ডা. আফছারুল আমীনের সন্তান ফয়সাল আমীন, প্রয়াত এম এ আজিজের ছেলে সাইফুদ্দিন খালেদ।