শনিবার - ২৬শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ - ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - ২৮শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

কলাপাতা কাটা কান্ডে ভাইয়ের হাতে বোন খুন, মামলার মূল আসামীরা গ্রেফতার

চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কলাপাতা কাটা নিয়ে ভাইয়ের হাতে বোন খুনের  নৃশংস ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার ৪৮ ঘন্টার মধ্যে প্রধান ৩ আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন।

শনিবার (২০ মে) নগরীর  বন্দর থানাধীন ঈশান মিস্ত্রীর হাট এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতার আসামীরা হলেন রেজাউল করিম (৩৫),নাসিমা আকতার (৩৪),ছখিনা খাতুন (৫০)।

মামলার এজহারে জানা যায়,নিহত ভিকটিমের ভাইয়ের বাড়ি এবং তার শ্বশুরালয় একই বাড়িতে অবস্থিত। দীর্ঘদিন ধরে ভিকটিমের সাথে তার চাচাতো ভাই রেজাউল এর বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৭ মে ২০২৩ ইং তারিখ বিকালে ঘটিকায় কলাগাছের পাতা কাটার বিষয়কে কেন্দ্র করে ঝগড়ার এক পর্যায়ে ভিকটিমের চাচাতো ভাই রেজাউল, তার স্ত্রী, শ্বাশুড়ী এবং আরও ৩/৪ জন সহযোগীসহ পূর্বপরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে লোহার রড এবং লাঠি নিয়ে ভিকটিমের উপর হামলা করে। আসামীরা লোহার রড এবং লাঠি দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিমের মাথা, বুক এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি আঘাত করে গুরুতর আহত করে। একপর্যায়ে ভিকটিমকে মৃত ভেবে আসামীগণ ঘটনাস্থল হতে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে ভিকটিমের ভাই এবং আশে পাশের লোকজন গুরুতর আহত ভিকটিমকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায়  ভিকটিম মৃত্যু বরণ করেন।  ঘটনায় পর পর  ভিকটিমের ভাই মোহাম্মদ আমিন বাদী  হয়ে  আনোয়ারা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন যার মামলা নং-২২, তারিখ-১৮ মে ২০২৩ খ্রিঃ, ধারা-৩০২/৩৪ পেনাল কোড ১৮৬০। মামলা দায়েরের পর থেকে আসামীরা গ্রেফতার এড়াতে এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে চলে যায়।

র‌্যাব সুত্রে জানা যায়,চট্টগ্রাম গোপন সূত্রে জানতে পারে যে, বর্ণিত হত্যা মামলার এজাহারনামীয় প্রধান তিন আসামী চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্দর থানাধীন ঈশান মিস্ত্রীর হাট এলাকার একটি ভাড়া বাসায় অবস্থান করছে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাব-৭, চট্টগ্রামের একটি আভিযানিক দল গত ২০ মে  ইং  বর্ণিত স্থানে অভিযান পরিচালনা করে আসামী  রেজাউল করিম (৩৫), নাসিমা আকতার (৩৪), ছখিনা খাতুন (৫০), কে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃত আসামীদের  পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের পর কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

কলাপাতা কাটা নিয়ে ভাইয়ের হাতে বোন খুন, মূল আসামীরা গ্রেফতার

সাম্পান ডেস্ক

চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কলাপাতা কাটা নিয়ে ভাইয়ের হাতে বোন খুনের  নৃশংস ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার ৪৮ ঘন্টার মধ্যে প্রধান ৩ আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন।

শনিবার (২০ মে) নগরীর  বন্দর থানাধীন ঈশান মিস্ত্রীর হাট এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতার আসামীরা হলেন রেজাউল করিম (৩৫),নাসিমা আকতার (৩৪),ছখিনা খাতুন (৫০)।

মামলার এজহারে জানা যায়,নিহত ভিকটিমের ভাইয়ের বাড়ি এবং তার শ্বশুরালয় একই বাড়িতে অবস্থিত। দীর্ঘদিন ধরে ভিকটিমের সাথে তার চাচাতো ভাই রেজাউল এর বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৭ মে ২০২৩ ইং তারিখ বিকালে ঘটিকায় কলাগাছের পাতা কাটার বিষয়কে কেন্দ্র করে ঝগড়ার এক পর্যায়ে ভিকটিমের চাচাতো ভাই রেজাউল, তার স্ত্রী, শ্বাশুড়ী এবং আরও ৩/৪ জন সহযোগীসহ পূর্বপরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে লোহার রড এবং লাঠি নিয়ে ভিকটিমের উপর হামলা করে। আসামীরা লোহার রড এবং লাঠি দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ভিকটিমের মাথা, বুক এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি আঘাত করে গুরুতর আহত করে। একপর্যায়ে ভিকটিমকে মৃত ভেবে আসামীগণ ঘটনাস্থল হতে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে ভিকটিমের ভাই এবং আশে পাশের লোকজন গুরুতর আহত ভিকটিমকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায়  ভিকটিম মৃত্যু বরণ করেন।  ঘটনায় পর পর  ভিকটিমের ভাই মোহাম্মদ আমিন বাদী  হয়ে  আনোয়ারা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন যার মামলা নং-২২, তারিখ-১৮ মে ২০২৩ খ্রিঃ, ধারা-৩০২/৩৪ পেনাল কোড ১৮৬০। মামলা দায়েরের পর থেকে আসামীরা গ্রেফতার এড়াতে এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে চলে যায়।

র‌্যাব সুত্রে জানা যায়,চট্টগ্রাম গোপন সূত্রে জানতে পারে যে, বর্ণিত হত্যা মামলার এজাহারনামীয় প্রধান তিন আসামী চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্দর থানাধীন ঈশান মিস্ত্রীর হাট এলাকার একটি ভাড়া বাসায় অবস্থান করছে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাব-৭, চট্টগ্রামের একটি আভিযানিক দল গত ২০ মে  ইং  বর্ণিত স্থানে অভিযান পরিচালনা করে আসামী  রেজাউল করিম (৩৫), নাসিমা আকতার (৩৪), ছখিনা খাতুন (৫০), কে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃত আসামীদের  পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের পর কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn