বৃহস্পতিবার - ১৭ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ - ৪ঠা বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - ১৯শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

এক্ষুনি বিশ্বনাথের ইউএনও’র লাগাম টেনে ধরুন

এক্ষুনি বিশ্বনাথের ইউএনও’র লাগাম টেনে ধরুন

(বিশ্বনাথে বাসিয়া নদীর বর্জ্য অপসারণে সরকারের ৭ লক্ষ টাকা অতল গহরে!)

 

বিশ্বনাথে বাসিয়া নদীর বর্জ্য অপসারণ সংবাদে
উত্তাল স্যোসাল মিডিয়া। এ নিয়ে চরম বেকায়দায় বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুনন্দা রায়। জানাগেছে, একটি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সরকারের
৭ লক্ষ টাকা অতল গহরে ! যে লাউ, সেই কদু!

জানায়ায়, কিছু সাংবাদিক এ সিন্ডিকেটের মধ্যে রয়েছেন অর্থনৈতিক সুবিধা পেয়ে। প্রশাসনের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপজেলা নির্বাহী অফিসার তড়িগড়ি করে ঈদের তিন চার দিন পূর্বে কাজ শেষ করে কিছু সাংবাদিককে নিয়ে বসে তাদের মুখ বন্ধ করার ব্যবস্হা করেন যাতে বর্জ্য অপসারণের দুর্নীতির কোনো সংবাদ প্রকাশিত না হয়। কিন্তু তিনি প্রকৃত সাংবাদিকদের মুখ বন্ধ করতে পারেননি ব্যর্থ হয়েছেন তাঁর দুরদর্শি জ্ঞানের অভাবে বলে একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে। বর্তমানে তিনি চরম অসহায় বলে ইঙ্গিত পাওয়াগেছে।

জানায়ায়, বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের
নেতৃবৃন্দের সাথে তিনি সেল্টারের জন্য যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছেন। এবং একাদিক নেতৃবৃন্দকে বাসায় দাওয়াত দিয়ে এনে কিছু সাংবাদিকদের বিষয়ে গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তাঁর উপর যে অনিয়মের অভিযোগ চলমান রয়েছে তা থেকে তিনি পরিত্রাণ পাবেন না বলে জানায়ায়।
আরো জানায়ায়, তাঁর উপর বিভিন্ন অভিযোগ প্রকাশিত হতেই থাকবে মিডিয়ার মাধ্যমে।

একটি বিজ্ঞ মহল জানান, বাসিয়া নদীর বর্জ্য অপসারণে নির্বাহী অফিসার দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন। সরকারের ৭ লক্ষ টাকা বাসিয়া নদীর অতল গহরে নিমজ্জিত হবে এবং হচ্ছে।

অন্যদিকে জানাজায়, বর্জ্য অপসারণে ৭ লক্ষ টাকা ব্যয় দেখানো হয়েছে খাতায় কিন্তু কাজে লাগানো হয়েছে ৪ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা! বাকী প্রায় ৩ লক্ষ টাকা সিন্ডিকেট গোষ্ঠি ঈদের উপহার হিসাবে গ্রহণ করে জানাগেছে।

বিশ্বনাথের কিছু সচেতন ব্যক্তিবর্গ জানান, বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী অফিসার অচিরেই সময় না নিয়ে প্রকাশ্যে বিশ্বনাথবাসীকে প্রকৃত সত্য বিষয়টি প্রকাশিত করা। নতুবা বিশ্বনাথে এ নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম গড়ে উঠার তারা ইঙ্গিত পেয়েছেন বলে তারা জানিয়েছেন।

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn